GHOTOTKOCH aka HULK in bengali comics

ঘটোত্কচ বলতেই যার কথা মনে পরে সে হলো পৌরাণিক চরিত্র, ভীম ও হিড়িম্বার পুত্র। মহাভারতের যুদ্ধে সে নিজের প্রাণ দিয়েছিল(পুরো গল্পটা মনে নেই...). তবে আজ আমি আপনাদের এক নতুন ঘটোত্কচের কথা শোনাব। তাকে অনেকেই কিন্তু দেখেছেন...

এবার চিনতে নিশ্চয়ই পারছেন সবাই... হ্যা, মার্ভেল কমিকসের বিখ্যাত দানব "হাল্ক"ই হল বাংলার ঘটোত্কচ।
এই পেজ তা নেহাতই ফটোশপে বানানো হলেও একটি বাংলা ম্যাগাজিনে অনেকদিন আগে ঘটোত্কচ প্রকাশিত হয়। সম্ভবত হাল্ক এর কোনো গল্পের বঙ্গানুবাদ(চিত্রবিন্যাস একই রেখে)?

দুর্ভাগ্যবশত এই ম্যাগাজিনের কমিকসটি ছাড়া আর অন্য কোনো পাতা আমার কাছে নেই । থাকলে ভালো হত, হয়ত আরো কিছু দরকারী তথ্য পেতাম।


ঘটোত্কচের তান্ডব(hulk-smash)!

পড়ুন সম্পূর্ণ  ঘটোত্কচ এর কান্ডকারখানা

এবার আসি আমাদের সবার প্রিয় রোভার্সের রয়ের প্রসঙ্গে।

১৯৮৬ সালের রোভার্সের টিমে এক অপ্রত্যাশিত পরিবর্তন ঘটে। সুদক্ষ গোলকিপার চার্লি দল থেকে বাদ পরে তার খারাপ পারফরমেন্স এর জন্য। রয় এর স্ত্রী পেনিও রয়কে ছেড়ে চলে যায়। সত্যি এক কঠিন অবস্থার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল রোভার্স কে। টিমের খারাপ পারফরমেন্স এর জন্য তারা প্রায় নেমে এসছিল দ্বিতীয় ডিভিসনে!



এটাই বোধহয় রয়ের কমিকসে সবচেয়ে হাস্যকর কথা "এর মেজাজ দেখছি ভিক গাথরির চেয়েও খারাপ".

তবে দলের কারোরই চেষ্টার কোনোরকম ত্রুটি ছিল না..নতুন গোলকিপারেরও নয়।



 রয় কি পেরেছিল তার দলকে ডিভিসনে নামার লজ্জার হাত থেকে বাঁচাতে? তার জন্য পড়ুন: রোভার্স ১৯৮৬
২০.০৮.১৯৮৬'র পরের ছবি
১৭.০৯.১৯৮৬'র পরের ছবি

২৫.০৬.১৯৮৬ সংখ্যায়  দেখা যাচ্ছে, ন্যাট গসডেন রয়কে বল পাস দেয়। আবার ঠিক তার পরের সংখ্যায় দেখা যাচ্ছে ব্ল্যাকি হেড দিচ্ছে।




তাহলে এর মাঝে কি ঘটল ? কিছুটা ঠিকই আন্দাজ করেছেন, রয় ব্ল্যাকিকে পাস দেয়...ঠিক এইভাবে...

২৫.০৬.৮৬ ও ০৯.০৭.৮৬'র মধ্যবর্তী ছবি

পরের পোস্টে আরো চমক!

Post a Comment

Previous Post Next Post