বন্ধুরা, আপনাদের কি খেয়াল আছে ট্রেভর ব্রিনসডেনকে? রোভার্সের, বিশেষত রয়ের সেই পাগল, ক্ষ্যাপাটে সমর্থক?
হ্যাঁ এই সেই সমর্থক... এবার ট্রেভর বিক্ষোভ দেখায় রয়ের গাড়ির সামনে, তার কিছু সাঙ্গোপাঙ্গদের নিয়ে। কি তাদের দাবি?
গতবারের রোভার্সে রয় "বুড়ো" টাবি মর্টনকে এনেছিল আহত চার্লির জায়গায় গোলরক্ষক হিসেবে।
মর্টন ভালো পারফর্ম করলেও রোভার্সের চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তারা চাইছিলেন চার্লিকে ফিরিয়ে আনতে। সমর্থকরাও মর্টনকে টিটকারি মারতে ছাড়েনি। কিন্তু রয় অটল , সে বিশ্বাস করে পারফরম্যান্সে। চার্লিকে দলে না রাখতে চাইলে চেয়ারম্যান স্যাম বার্লোর সঙ্গে রয়ের বচসা বাধে। টাবি নিজে থেকে সরে দাঁড়ায়,দলে আবার ফিরে আসে চার্লি। স্যামের সঙ্গে রয়ের এই ঝামেলার সুযোগ নেয় ওয়ালফোর্ডের মালিক হার্ভে রসন।
এদিকে চার্লি তো দলে ফিরল , কিন্তু সে তার সহ-খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একদমই চলতে পারলো না। পরিস্থিতি কেমন একটা বেমানান হয়ে উঠলো, রয় বুঝলো চার্লির আগের সেই আত্মবিশ্বাস একেবারেই নেই। বা শারীরিকভাবে সে এখনো পুরো ফিট নয়। শেষকালে রয় নিজেই সেই ম্যাচে গোলকিপারের ভূমিকা নেয়।
এতে রয়ের সঙ্গে স্যাম বার্লোর ঝগড়া আরও বেড়ে গেলো... ফলাফল হল মারাত্মক... যে রোভার্স ছিল রয়ের ধ্যান-জ্ঞান সব কিছু, যে রোভার্সকে রয় নিজে হাতে গড়ে তুলেছিল, সেই মেলচেস্টার রোভার্সকে ছাড়তে বাধ্য হল রয়।
হ্যাঁ, রয় রোভার্সের রয় হয়েই থাকবে। না হোক মেলচেস্টার রোভার্সের, ওয়ালফোর্ড রোভার্সের তো হবে।
কিন্তু... রয় কি আবার কখনো মেলচেস্টার রোভার্সে ফিরবে?
পড়ুন আবেগঘন রোভার্সের রয় ১৯৯১
২৯ মে ও ১২ জুন সংখ্যার আনন্দমেলার জন্য ধুলোখেলা ও আনন্দমেলা কালেকশন ব্লগকে ধন্যবাদ৷
সকল দর্শকদের জানাই শুভ নববর্ষ।
আগামী মাসের রোভার্সের রয়ই হবে আনন্দমেলায় প্রকাশিত শেষ রোভার্সের রয় , অর্থাৎ রয়ের শেষ পোস্ট।
হ্যাঁ এই সেই সমর্থক... এবার ট্রেভর বিক্ষোভ দেখায় রয়ের গাড়ির সামনে, তার কিছু সাঙ্গোপাঙ্গদের নিয়ে। কি তাদের দাবি?
গতবারের রোভার্সে রয় "বুড়ো" টাবি মর্টনকে এনেছিল আহত চার্লির জায়গায় গোলরক্ষক হিসেবে।
মর্টন ভালো পারফর্ম করলেও রোভার্সের চেয়ারম্যান ও অন্যান্য কর্মকর্তারা চাইছিলেন চার্লিকে ফিরিয়ে আনতে। সমর্থকরাও মর্টনকে টিটকারি মারতে ছাড়েনি। কিন্তু রয় অটল , সে বিশ্বাস করে পারফরম্যান্সে। চার্লিকে দলে না রাখতে চাইলে চেয়ারম্যান স্যাম বার্লোর সঙ্গে রয়ের বচসা বাধে। টাবি নিজে থেকে সরে দাঁড়ায়,দলে আবার ফিরে আসে চার্লি। স্যামের সঙ্গে রয়ের এই ঝামেলার সুযোগ নেয় ওয়ালফোর্ডের মালিক হার্ভে রসন।
এদিকে চার্লি তো দলে ফিরল , কিন্তু সে তার সহ-খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একদমই চলতে পারলো না। পরিস্থিতি কেমন একটা বেমানান হয়ে উঠলো, রয় বুঝলো চার্লির আগের সেই আত্মবিশ্বাস একেবারেই নেই। বা শারীরিকভাবে সে এখনো পুরো ফিট নয়। শেষকালে রয় নিজেই সেই ম্যাচে গোলকিপারের ভূমিকা নেয়।
এতে রয়ের সঙ্গে স্যাম বার্লোর ঝগড়া আরও বেড়ে গেলো... ফলাফল হল মারাত্মক... যে রোভার্স ছিল রয়ের ধ্যান-জ্ঞান সব কিছু, যে রোভার্সকে রয় নিজে হাতে গড়ে তুলেছিল, সেই মেলচেস্টার রোভার্সকে ছাড়তে বাধ্য হল রয়।
হ্যাঁ, রয় রোভার্সের রয় হয়েই থাকবে। না হোক মেলচেস্টার রোভার্সের, ওয়ালফোর্ড রোভার্সের তো হবে।
কিন্তু... রয় কি আবার কখনো মেলচেস্টার রোভার্সে ফিরবে?
পড়ুন আবেগঘন রোভার্সের রয় ১৯৯১
২৯ মে ও ১২ জুন সংখ্যার আনন্দমেলার জন্য ধুলোখেলা ও আনন্দমেলা কালেকশন ব্লগকে ধন্যবাদ৷
সকল দর্শকদের জানাই শুভ নববর্ষ।
আগামী মাসের রোভার্সের রয়ই হবে আনন্দমেলায় প্রকাশিত শেষ রোভার্সের রয় , অর্থাৎ রয়ের শেষ পোস্ট।